অসুস্থ শিক্ষার্থীরা হলেন – সারিকা আক্তার, আশা মনি, চাঁদনী আক্তার, আফরিন আক্তার, ইসরাত জাহান, আশামনি, সানজিদা আক্তার।
অভিভাবকরা জানান, দুপুরে ক্লাস চলাকালীন সময়ে প্রথমে একজন শিক্ষার্থী শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে তার পরই একে একে ১০জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। বিকেলে পরিবারের লোকজন তাদের জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। অভিভাবকদের কেউ কেউ এটিকে জরায়ু ক্যান্সারের টিকা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বলে অভিযোগ করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. অনিক দেব বলেন, এটি টিকার কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নয়। কারণ টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় দুই সপ্তাহ আগে। তিনি বিষয়টিকে প্যানিক অ্যাটাক বলে উল্লেখ করেছেন।
তিনি আরও জানান, এর সুনির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। দু-একদিনের মধ্যে তারা সুস্থ হয়ে যাবে।
অসুস্থ শিক্ষার্থীরা হলেন – সারিকা আক্তার, আশা মনি, চাঁদনী আক্তার, আফরিন আক্তার, ইসরাত জাহান, আশামনি, সানজিদা আক্তার।
অভিভাবকরা জানান, দুপুরে ক্লাস চলাকালীন সময়ে প্রথমে একজন শিক্ষার্থী শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে তার পরই একে একে ১০জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। বিকেলে পরিবারের লোকজন তাদের জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। অভিভাবকদের কেউ কেউ এটিকে জরায়ু ক্যান্সারের টিকা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বলে অভিযোগ করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. অনিক দেব বলেন, এটি টিকার কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নয়। কারণ টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় দুই সপ্তাহ আগে। তিনি বিষয়টিকে প্যানিক অ্যাটাক বলে উল্লেখ করেছেন।
তিনি আরও জানান, এর সুনির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। দু-একদিনের মধ্যে তারা সুস্থ হয়ে যাবে।
অসুস্থ শিক্ষার্থীরা হলেন – সারিকা আক্তার, আশা মনি, চাঁদনী আক্তার, আফরিন আক্তার, ইসরাত জাহান, আশামনি, সানজিদা আক্তার।
অভিভাবকরা জানান, দুপুরে ক্লাস চলাকালীন সময়ে প্রথমে একজন শিক্ষার্থী শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে তার পরই একে একে ১০জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। বিকেলে পরিবারের লোকজন তাদের জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। অভিভাবকদের কেউ কেউ এটিকে জরায়ু ক্যান্সারের টিকা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বলে অভিযোগ করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. অনিক দেব বলেন, এটি টিকার কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নয়। কারণ টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় দুই সপ্তাহ আগে। তিনি বিষয়টিকে প্যানিক অ্যাটাক বলে উল্লেখ করেছেন।
তিনি আরও জানান, এর সুনির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। দু-একদিনের মধ্যে তারা সুস্থ হয়ে যাবে।
অসুস্থ শিক্ষার্থীরা হলেন – সারিকা আক্তার, আশা মনি, চাঁদনী আক্তার, আফরিন আক্তার, ইসরাত জাহান, আশামনি, সানজিদা আক্তার।
অভিভাবকরা জানান, দুপুরে ক্লাস চলাকালীন সময়ে প্রথমে একজন শিক্ষার্থী শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে তার পরই একে একে ১০জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ে। বিকেলে পরিবারের লোকজন তাদের জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে আসেন। অভিভাবকদের কেউ কেউ এটিকে জরায়ু ক্যান্সারের টিকা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বলে অভিযোগ করেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মেডিক্যাল অফিসার ডা. অনিক দেব বলেন, এটি টিকার কোনো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নয়। কারণ টিকা দেওয়া হয়েছে প্রায় দুই সপ্তাহ আগে। তিনি বিষয়টিকে প্যানিক অ্যাটাক বলে উল্লেখ করেছেন।
তিনি আরও জানান, এর সুনির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। দু-একদিনের মধ্যে তারা সুস্থ হয়ে যাবে।